বিশ্ব ঝলমলে, সারা বিশ্ব ঝলমলেদেখো বিশ্ব ঝলমলেসারা বিশ্ব ঝলমলে
গাউছুল আজম কনফারেন্সেমুনিব মেহেমান বলেমুনিব মেহেমান বলেমুনিব মেহেমান বলে




কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা, খলিলুল্লাহ, আওলাদে মোস্তাফা, খলিফায়ে রাসূল (দ.)
হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আন্হুর
বাণী
হে যুবক! নামাজ পড়, রোজা রাখ, নবী করিম (দ.) এর উপর দরুদ পড়, মাতৃভূমি শান্ত কর ।
আওলাদে রাসূল(দ.) হযরতুলহাজ্ব আল্লামা অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মাননীয় মোর্শেদে আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী ছাহেবের
বাণী
তরিক্বত আমাদের রাস্তা, মোর্শেদ গাউছুল আজম আমাদের পথ প্রদর্শক, ধৈর্য আমাদের ইউনিফর্ম, খুলুছিয়ত আমাদের অস্ত্র, তরিক্বতপন্থীরা আমাদের আপন ভাই, এশায়াত সম্মেলন আমাদের ঈদ, মজিলে মকছুদ আমাদের লক্ষ্য ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্,
মহান আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে মানুষ সৃষ্টি করে তাদের হেদায়াতের জন্যে যুগে যুগে অসংখ্য নবী ও রাসুল প্রেরণ করেছেন। সকল নবী ও রাসুল আল্লাহর বিধান অনুসারে জীবন পরিচালনার জন্যে মানবজাতিকে আহবান করেছেন। তাঁরা মানুষকে চিরস্থায়ী সুখ শান্তির পথ প্রদর্শন করেছেন। সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তাফা (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়ার পর কিয়ামত পর্যন্ত তাঁর উম্মতের মধ্যে এক বিশেষ শ্রেনীর মনিষীগণ দ্বীন ইসলামের প্রচার ও প্রসার করবেন। তাঁরা রাসূল (দ.) এর প্রতিনিধি এবং তাঁদেরকে গাউছ,গাউছুল আজম, কুতুব,কুতুবুল আকতাব, মোজাদ্দিদে জামান বলা হয় । এ সকল ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ একের পর এক কিয়ামত পর্যন্ত আসতে থাকবেন। একবিংশ শতাব্দীতে ইসলাম ও মুসলমানদের ক্রান্তিকালে আমরা পেয়েছি একজন মুজাদ্দিদে জামান, আওলাদে মোস্তাফা, খলিফায়ে রাসুল (দ.) হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আন্হু। যিনি প্রতিষ্ঠা করেন কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফ ও মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ এবং পথভ্রষ্ট মানুষকে হেদায়তের জন্য প্রবর্তন করেন কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফ তরিক্বত। এ মহামনীষী পৃষ্ঠপোষকতা করেন কাগতিয়া এশাতুল উলুম কামিল এম.এ মাদরাসা এবং প্রতিষ্ঠা করেন অসংখ্য দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। ২৬ শে রজব ১৪৩৭ হিজরী, ৪ মে ২০১৬, বুধবার পবিত্র মিরাজের দিনে লক্ষ লক্ষ তরিক্বতপন্থী ও মুহিব্বিনকে শোকসাগরে ভাসিয়ে এ মহামনীষী শ্রষ্ঠার সান্নিধ্যে চলে যান। বর্তমানে তরিকত ও মাদরাসার সকল কাজের আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন তাঁরই একমাত্র প্রতিনিধি আওলাদে রাসূল (দ.) হযরতুলহাজ্ব আল্লামা অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মাননীয় মোর্শেদে আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী। তিনি পুরুষ অনুসারীদের সামনা সামনি বসিয়ে তাওয়াজ্জুহ্ প্রদান করেন এবং মহিলা অনুসারীদেরকে স্বীয় খানকাহ্ শরীফ থেকে পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে তাওয়াজ্জুহ্ নিক্ষেপ করে্ন, পবিত্র কোরআনের ফয়েজে স্বীয় অনুসারীদেরকে পবিত্র করেন।
তরিক্বতের এই সোনালী শাশ্বত ব্যবস্থাপনার পয়গাম মুসলিম মিল্লাতের নিকট পৌঁছে দেওয়ার জন্য মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ আগামী ০৪ মার্চ ২০২৪, রোজ সোমবার, বেলা ৩টা হতে চট্টগ্রাম জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদ ময়দানে আয়োজন করেছে ঐতিহাসিক গাউছুল আজম কনফারেন্স ২০২৪ ।
আসুন! মুসলিম ভাইয়েরা, ঐতিহাসিক গাউছুল আজম কনফারেন্সে উপস্থিত হয়ে শরীয়ত ও তরিক্বতের বাস্তব জ্ঞানার্জন করে আল্লাহ ও নবীপ্রেমিক হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলি এবং খলিলুল্লাহ্, আওলাদে মোস্তাফা, খলিফায়ে রাসূল (দ.) হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আন্হুর ফুয়ুুজাত ও বারাকাত অর্জন করি। আমিন! ছুম্মা আমিন !!
সালামান্তে
আহবায়ক
এশায়াত সম্মেলন বাস্তবায়ন পরিষদ।